A Simple Key For পুরনো ড্রাগন ফল গাছের যত্ন Unveiled

পোকা ও মাকড় দমন : প্রাথমিক অবস্থায় শুরুতে সীমিত সংখ্যক পোকা বা তার ডিমের গুচ্ছ দেখা যায়। নিয়মিত ছাদ বাগান পরীক্ষা করে দেখা মাত্র পোকা বা পোকার ডিমগুলো সংগ্রহ করে মেরে ফেলা ভালো। পাতার নিচে ভাগে পোকামাকড় অবস্থান করে। অনেক ক্ষেত্রে বয়স্ক পাতায় পোকামাকড় বেশি দিন আশ্রয় নেয়। এ জন্য পাতা হলুদ হওয়া মাত্র পাতার বোটা রেখে তা ছেঁটে দিতে হয়। অতি ঝাল ২-৩ গ্রাম মরিচের গুড়া এক লিটার পানিতে ভিজিয়ে রেখে পরের দিন ছেঁকে নিয়ে তাতে ২ গ্রাম ডিটারজেন্ট পাউডার ও এক চা চামচ পিয়াজের রস একত্রে মিশিয়ে ৮-১০ দিনের ব্যবধানে স্প্রে করলে জৈব পদ্ধতি অবলম্বনে গাছকে পোকার হাত থেকে নিরাপদ রাখা যায়। মাইট বা ক্ষুদ্র মাকড় খালি চোখে দেখা যায় না। লিচু, মরিচ, বেগুন, গাঁদা ফুলে মাইটের উপদ্রব বেশি দেখা যায়। মরিচের গুড়া পদ্ধতিতেও এ মাকড় দমন করা যায়। যেহেতু পোকামাকড়ের অবস্থান পাতার নিচে এ জন্য এ অংশ ভালোভাবে স্প্রে করে পোকা দমনে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে হবে। কীটনাশক ব্যবহার কালে খেয়াল রাখতে হবে যেন তার টকসিসিটি কম সময় থাকে (ডেকামেথ্রিন দলীয় হতে পারে তবে ইমিডাক্লোরোপ্রিড দলীয় নয়)।

শ্বাস-নিশ্বাস কার্যক্রম সঠিকভাবে করার জন্য হাঁপানি সহ সর্দি কাঁশি ইত্যাদি বিরাট বাধা। সর্দি কাশি দূর করতে আমরা এমনিতে নানা রকম ঔষধ সেবন করে থাকি। এছাড়াও জম্মগতভাবে যাদের হাঁপানি রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে উক্ত অসুখগুলো শ্বাস প্রশ্বাসকে প্রভাবিত করে থাকে। হাঁপানি নিয়ন্ত্রণ করতে এবং শ্বাস-প্রশ্বাস ঠিক মতো করতে ড্রাগন ফলে থাকা খনিজ পদার্থ এবং ভিটামিনগুলো বেশ কার্যকারী। তাই শ্বাস-কষ্ট কিছুটা লাঘব করতে ড্রাগন ফল খাওয়া যেতে পারে।

A straightforward watering process for roof backyard

ফল সংগ্রহ: ড্রাগন ফলের কাটিং বা চারা রোপণের এক থেকে দেড় বছর বয়সেই এর ফল সংগ্রহ করা ড্রাগন ফল গাছের যত্ন যায়। গাছে ফুল ফোটার ৩৫-৪০ দিনের মধ্যে ফল পরিপক্ক হয়। তখন ফল সংগ্রহ করে খাওয়া যায়। প্রতি কেজি ফল বাজারে ৩০০-৪০০ টাকা ধরে বিক্রি হয়। একবার গাছ লাগালে প্রায় ২০ বছর এর ফল পাওয়া যায়।

ঘ. আর্বজনা পচা/পচা গোবর                   - ৩০%

গাছে পানি দিতে স্পিংকলার ইরিগেশন সিস্টেম। automated watering technique for backyard garden

পাতায় ক্ষতের সৃষ্টি: ফসফরাসের অভাবে পাতা ছোট,লালাভ, বেগুনি রঙের ছোঁপ, বয়স্ক পাতা কালো হয়ে যায়।

চট্টগ্রাম অফিসঃ ২০২ নং বাড়ি,মেয়র গলি ২নং ঘেট,ষোলশহর।

১২. বর্ষাকালে গোলাপ গাছে ফাঙ্গাস লাগার সম্ভাবনাও বেড়ে যায়। তাই নিয়মিত ছত্রাকনাশক আর কীটনাশক প্রয়োগ করতে হবে। মাসে ৩ বার পরপর (সাফ, ম্যানসার, ব্যাভিস্টিনের মতো) ছত্রাকনাশক স্প্রে করতে হবে গাছে।

বাংলাদেশের সেরা সরকারি মেডিকেল কলেজের তালিকা

যেভাবে কোয়েল পালন করলে বেশি লাভবান হবেন

পাত্রে রোপণ এবং অনানুষ্ঠানিক বাগান সেটিংস জন্য উপযুক্ত।

মানসিক স্বাস্থ্যর উন্নত: মানিপ্ল্যান্ট উদ্ভিদ ইতিবাচকতা এবং শিথিলতার অনুভূতি বাড়িয়ে মন এবং মানসিকতার উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে। এটি উদ্ভিদের অক্সিজেন উত্পাদন এবং বায়ুর গুণমান উন্নত করার ক্ষমতার কারণে, যা উন্নত মানসিক স্বাস্থ্যকে উন্নীত করতে পারে।

মধ্যরাতে হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে খালেদা জিয়াকে

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *